Menu

আহসান রাজীব বুলবুল, প্রধান সম্পাদক, প্রবাস বাংলা ভয়েস :: বিনম্র শ্রদ্ধা আর যথাযথ মর্যাদায় কানাডার টরেন্টোতে পালিত হলো শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। সেজন্য একুশের প্রথম প্রহরে টরেন্টোর ডেনফোর্থের ডেনটোনিয়া পার্কের স্থায়ী শহীদ মিনারে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিদের পদচারনায় ছিল মুখরিত। এ বছরও সুশঙ্খলভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আমন্ত্রিত অতিথিদের অভ্যর্থনাসহ সব কাজ সুন্দরভাবে করেছে সর্বজনীন একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমিটি। এদিন একুশের প্রথম প্রহর ১২টা ১ মিনিটে ভাষা শহীদদের প্রতি এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালনের পর বিভিন্ন ব্যক্তি এবং সংগঠন পুষ্প স্তবক অর্পণ করেন। এর আগে বক্তব্য দেন কানাডার ফেডারেল সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এবং স্কারবো সাউথওয়েস্টের এমপি বিল ব্লেয়ার, টরেন্টোস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কনসাল জেনারেল ফাহমিদা হক, টরেন্টোর বিচেস এন্ড ইস্ট ইয়র্কের এমপি ন্যাথানিয়েল স্মিথ, স্কারবো সাউথওয়েস্টের এমপিপি ডলি বেগম, এমপিপি ম্যারি মার্গারেট ম্যাচার, কাউন্সিলার ব্রাড ব্রাডফোর্ড, বক্তারা বলেন, এই কানাডার রফিক-সালামই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের সূচনা করেছিলেন। সেজন্য কানাডা প্রবাসীরা গর্বিত!’স্থায়ী শহীদ মিনারটি ছিল ব্যারিকেড দিয়ে ঘেরা।

একুশের প্রথম প্রহরের নির্ধারিত সময়ের আগেই শহীদ মিনারে চলে আসেন মুক্তিযোদ্ধাসহ হাজার হাজার বাঙালি এবং বিদেশিরাও। তারা সুশৃঙ্খলভাবে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পমাল্য প্রদান করেন।  এর আগে ডেনটোনিয়া পার্ক শহীদ মিনারের সামনে একুশের গান পরিবেশন করেন টরেন্টোতে আবাল-বৃদ্ধ-বনিরারা। তারা এক সঙ্গে গেয়ে উঠেন ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি বুলিতে পারে। অনুষ্ঠান শেষে সর্বজনীন একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমিটির কানাডার টরন্টোতে স্থায়ী শহিদ মিনারে একুশের প্রথম প্রহরে প্রবাসীদের ঢল, নানা অনুষ্ঠান।

বিনম্র শ্রদ্ধা আর যথাযথ মর্যাদায় কানাডার টরেন্টোতে পালিত হলো শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। সেজন্য একুশের প্রথম প্রহরে টরেন্টোর ডেনফোর্থের ডেনটোনিয়া পার্কের স্থায়ী শহীদ মিনারে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিদের পদচারনায় ছিল মুখরিত। এ বছরও সুশঙ্খলভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আমন্ত্রিত অতিথিদের অভ্যর্থনাসহ সব কাজ সুন্দরভাবে করেছে সর্বজনীন একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমিটি। এদিন একুশের প্রথম প্রহর ১২টা ১ মিনিটে ভাষা শহীদদের প্রতি এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালনের পর বিভিন্ন ব্যক্তি এবং সংগঠন পুষ্প স্তবক অর্পণ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মাহবুব চৌধুরী রনি, স্থায়ী শহীদ মিনারটি ছিল ব্যারিকেড দিয়ে ঘেরা। একুশের প্রথম প্রহরের নির্ধারিত সময়ের আগেই শহীদ মিনারে চলে আসেন মুক্তিযোদ্ধাসহ শত শত বাঙালি এবং বিদেশিরাও। তারা সুশৃঙ্খলভাবে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পমাল্য প্রদান করেন।

সর্বজনীন একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমিটির একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন পরিচালনা কমিটি-২০২৪ সদস্যরা হলেন, আনোয়ার দোহা, কামরুল হাফিজ, এ আজিম দেওয়ান, আহমেদুর রহমান, আব্দুল কাদের মিলু, ফরিদা হক, মাহবুব চৌধুরী রনি, লিটন মাসুদ, ঝোটন তরফদার, শক্তি দেব, জসিম চৌধুরী, দেওয়ান গোফরান, ম‍্যাক আজাদ, মেহেদী মারুফ, মোজাহিদুল ইসলাম, রাফি আলম, রাসেল রহমান, জিসু চৌধুরী, তিয়াস ইসলাম, জহিরুল ইসলাম, খোকন রহমান, সাদ চৌধুরী, তপন সাইদ, ফারহানা আহমেদ প্রমুখ সর্বাত্নক সহায়তা করে একুশের প্রথম প্রহরটি সুশৃ্ঙ্খল ও সাফল‍্যমন্ডিত করে তোলেন। ভলানটিয়ার এবং উদযাপন কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

প্রবাস বাংলা ভয়েস /ঢাকা/ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ /এমএম


এই বিভাগের আরও সংবাদ