Menu

প্রবাস বাংলা ভয়েস ডেস্ক ::  শহরজুড়ে আকাশভেদি সুউচ্চ ভবন। আর এসব ভবনে সিঁড়ি শুধু ফর্মালিটি। এখন সবাই লিফটেই যাতায়াত করেন। অনেক সময় লোডশেডিং বা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে লিফট আটকে যায়। লিফটে আটকে গেলে অনেকে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। বিশেষত একা লিফটে আটকে গেলে অনেকে মেন্টাল ব্রেকডাউনের শিকার হন। এমনটি হলে অনেক সময় করণীয় সম্পর্কেও ধারণা আর কাজ করে না। লিফটে আটকে যাওয়ার আতঙ্কের বৈজ্ঞানিক কারণ আপনি যদি ক্লাস্ট্রোফোবিক হন। বদ্ধ জায়গায় আতঙ্ক থেকে এর বাজে প্রভাব পড়ে।

যখনই লিফটে আটকে পড়বেন একা তখন যতদূর চেষ্টা করবেন আতঙ্ক বাদ দিয়ে চারপাশে তাকাতে। লিফটের ইমার্জেন্সি বাটনে ক্লিক করুন বা ফোন দিয়ে কোনো সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলুন। এক্ষেত্রে ফোনের ফ্ল্যাশলাইট অন করুন। লিফটে আলো না থাকলেও পর্যাপ্ত বাতাস আছে। লিফট এভাবেই তৈরি করা হয়। হয়তো ভেতরে গরম হয়ে যেতে পারে। কিন্তু আপনি আতঙ্কে নিঃশ্বাস আটকে ফেলবেন না।

যদি দেখেন কোনো একটি নির্দিষ্ট তলায় আপনি আটকে গেছেন, তাহলে দরজায় ধাক্কা দিন। বাইরে থেকে লিফট খোলা বেশ সহজ। সেক্ষেত্রে বাইরে কেউ থাকলে তিনি আপনাকে ওই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করতে পারবেন। আজকাল সব লিফটেই এআরডি (অটোমেটিক রেসকিউ ডিভাইস) থাকে। যার কাজ হলো, লিফট কোনো কারণে বন্ধ হলেও কোনো নির্দিষ্ট একটি তলায় এসে থেমে, দরজা খুলে যাবে।

প্রবাস বাংলা ভয়েস /ঢাকা/ ০৬ জুন ২০২৪ /এমএম