বাংলানিউজসিএ ডেস্ক :: যমজ শিশু আমাদের সবার নজর কাড়ে। একই চেহারার দুটি শিশু দেখলে আদর করতে ইচ্ছে করে। অনেকেই মনে করে যমজদের চেহারা যেমন এক স্বভাব-আচরণও এক। কিন্তু গবেষণা বলছে, যমজদের মধ্যে আচরণগত বহু ফারাক রয়েছে।
সম্প্রতি যমজ সন্তানের মায়েদের উপর গবেষণা চালিয়েছে ‘জার্নাল অব রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন’। তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদনে যমজ শিশু বেশি জন্ম নেয়ার কারণ, তাদের আচরণ এবং কাদের যমজ শিশু বেশি জন্ম হয় তা নিয়ে তথ্য দেয়া হযেছে।
একই ধরণের চেহারার হওয়া সত্ত্বেও যমজদের মধ্যে আচরণগত ভিন্নতা রয়েছে। বিজ্ঞানের ভাষায় এটিকে ‘আইডেন্টিক্যাল টুইন’ বলা হয়ে থাকে। যেসব যমজ দেখতে হুবহু একই রকম, তাদের ক্ষেত্রেই ‘আইডেন্টিক্যাল টুইন’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এদের শরীরে একই ধরণের জিন বহন করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাদের আচরণ মিল থাকে না।
হাতের রেখা
যমজদের হাতের রেখা কখনো এক হয় না। যমজ দেখতে প্রায় একই রকম হলেও তাদের হাতের রেখায় পার্থক্য রয়েছে। সেই সঙ্গে আঙ্গুলের ছাপও আলাদা হয়ে থাকে।যমজদের আলাদাভাবে চিনতে পারে কুকুরশরীরের ঘ্রাণ শুঁকে যমজদের আলাদাভাবে চিনতে পারে প্রশিক্ষিত কুকুর। তবে সাধারণ মানুষ তাদের আলাদা করতে পারে না।
বাংলানিউজসিএ/ঢাকা/ ০৬ জানুয়ারি ২০২০ /এমএম





