প্রবাস বাংলা ভয়েস ডেস্ক :: কথায় আছে, সামনে থেকে গেলে এতটুকুও সয় না, পেছনে বিশাল ক্ষতি হলেও মাথাব্যথার কারণ হয় না। ফোনের ক্ষেত্রেও তেমন। মোবাইল আমাদের জীবনে এত বড় জায়গা নিয়েছে যে মনে হয় ফোন ছাড়া চলা একদম অসম্ভব। কিন্তু এই ফোন আমাদের বড় ক্ষতি করে।দৃশ্যমান কোনো ক্ষতি সহজেই বুঝতে পারা যায় এবং তার প্রতিকারও থাকে। কিন্তু যে ক্ষতি দেখা যায় না, প্রাথমিকভাবে বোঝা যায় না—তা প্রতিদৃশ্যমান কোনো ক্ষতি সহজেই বুঝতে পারা যায় এবং তার প্রতিকারও থাকে। কিন্তু যে ক্ষতি দেখা যায় না, প্রাথমিকভাবে বোঝা যায় না—তা প্রতিহত করা বেশ কঠিন। মোবাইলের রেডিয়েশনও তেমনই। ফোনে ১৫-২০ মিনিট কথা বলার পর দেখবেন মাথা ঝিম ঝিম করছে, অস্থিরতা বেড়ে গেছে। একটানা ১ ঘণ্টা বা তার অধিক কথা বললে দেখবেন মাথাব্যথা করছে। আরও ক্ষতি হতে পারে।
রেডিয়েশনের হাত থেকে রক্ষা পেতে করণীয়—
মোবাইল বুক পকেটে রাখবেন না।
কথা বলার সময় এক কানে ধরে কথা বলবেন না। দুই কান ব্যবহার করুন।
ব্যাটারির চার্জ কমে গেলে কথা না বলাই ভাল। তখন রেডিয়েশনের পরিমাণ বেড়ে যায়।
প্রয়োজনে হেডফোন ব্যবহার করুন।
মোবাইল পাশে নিয়ে ঘুমাবেন না।
ভাল ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যবহার করুন।
একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
প্যান্টের পকেটে মোবাইল রাখাও নিরাপদ নয়। কোমরে বা হাতে রাখুন।
গাড়ি, ট্রেন ও বিমানে মোবাইলের ব্যবহার যত সম্ভব কম করুন। মোবাইল ফোন লোহা নির্মিত জায়গায় বেশি শক্তি ক্ষয় করে। আর অনেক বেশি রেডিয়েশন ছড়ায়।
মোবাইলের জন্য কাভার কিনুন। এটা ফোনের রেডিয়েশন ছড়ানোকে কিছুটা হলেও রোধ করবে।
ভাল কোন এন্টি রেডিয়েশন স্টিকার বা কিট ব্যবহার করা।
প্রবাস বাংলা ভয়েস /ঢাকা/ ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ /এমএম