Menu

এম আর আলী টুটুল, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর সদর সোনারায় ইউনিয়নে বিয়ের বাড়ীতে ছবি তোলোকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে  সংঘর্ষ ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে। ফলে রাতে বিয়ে হলেও দিনের বেলায় বিয়েটি বিচ্ছেদ হয়েছে। ৫ মে শনিবার এ ঘটনা ঘটে।

সরেজমিনে জানা যায়, নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের ছোট বেড়াকুঠি (মুন্সিপাড়া) গ্রামের মনোয়ারের মেয়ে ময়না আক্তার রিনার সাথে বিয়ে ঠিক হয় দিনাজপুর সদর বীরগা রামডুগি গ্রামের মৃত খতিব উদ্দিনের ছেলে সাইফুলের সাথে। সে অনুযায়ী শুক্রবার বিকেলে তারা কনের বাড়ীতে আসেন। বিয়ের যাবতীয় কাজ চলছিল এমন সময় বরের ভাতিজি রংপুর প্যারামেডিক্যালের শিক্ষার্থী শারমিনের কয়েকজন যুবক ছবি তোলে। এতে বাধা দিলে ওই যুবকরা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবে বলে হুমকি দেয়। এর প্রতিবাদ জানালে যুবকদ্বয় তাকে অশ্লীল কথা বার্তা বলে। এ কথা তাদের লোকজনকে জানায় শারমিন। পরে এনিয়ে উভয়ের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারি ও ভাংচুর শুরু হয়। এসময় কনে পক্ষের কিছু উৎশৃঙ্খল যুবক শারমিন ও তার বড় বোন শাহিদার শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করে। যুবকরা দুই বোনের পরনের কাপড় পর্যন্ত খুলে ফেলে। এসময় ২০টি চেয়ার ১০টি বাল্ব ভাংচুর ও ডেকোরেশনের কাপড় ছিড়ে ফেলে।