Menu

প্রবাস বাংলা ভয়েস ডেস্ক ::  আমাদের দেশে কলা ফল ও সবজি দুই হিসাবেই কলার ব্যাপক সমাদর রয়েছে। কেননা, বারোমাসি এই ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। কলা শরীরে পানির অভাব পূরণ করে। একটি কলা খেলে শরীর পায় ১০০ ক্যালরি শক্তি।কলাকে ঠান্ডা খাবার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, কলা শরীরে মিউকাস-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে। তাই অনেকে মনে করেন, শীতকালে কলা খেলে সর্দি-কাশি, ঠান্ডা আরও জাঁকিয়ে বসে।

এই ধারণা থেকে সর্দি-কাশি হলে অনেকেই কলা খাওয়া বন্ধ করে দেন। তারা মনে করেন এটি ঠান্ডা লাগা আরও বাড়িয়ে দেবে, যে কারণে সর্দি বা কাশি সারাতে দীর্ঘ সময় লাগে।অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, শীতে কলা খাওয়া যেতে পারে। এটি স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিদায়ক। তবে শীতের রাতে কলা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। চাইলে বিকেলে কলা খেতে পারেন। তবে যদি কোনো ব্যক্তি কাশি এবং সর্দি বা অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হন তবে ভুল করেও কলা খাওয়া উচিত নয়, কারণ এটি শ্লেষ্মা বা কফের সংস্পর্শে এলে জ্বালা সৃষ্টি করে।

প্রবাস বাংলা ভয়েস /ঢাকা/ ১৯ নভেম্বর ২০২৪ /এমএম