বাংলানিউজসিএ ডেস্ক :: চাবির গোছা,মানিব্যাগ সঙ্গে করে বয়ে বেড়াতে তার বিরক্তি। চান তার আঙুলের ইশারায় খুলে যাক দরজা, মেটানো যাবে বকেয়া বিল। এজন্য ত্বকের নিচে অতি ক্ষুদ্র মাইক্রোচিপ বসিয়েছেন রাল্ফ নয়হয়সার।
তার দুই হাতের বুড়ো আঙুল ও তর্জনীর মাঝে তিনটি মাইক্রোচিপ রয়েছে। বর্তমানে নিজেকে নতুন প্রজাতি হিসেবে ভাবছেন রাল্ফ। তিনি বলেন, আমার এক আপগ্রেডের অভিজ্ঞতা হয়েছে।
নতুন করে বেড়ে ওঠার এক অনুভূতি টের পাচ্ছি। নিজেকে বড় করে দেখাতে এ কথা বলছি না। সত্যি মনে হচ্ছে, কিছু পরিবর্তন ঘটেছে।
জার্মানির ডুসেলডর্ফ শহরে এক বিজ্ঞান সম্মেলনে বায়ো-হ্যাকিং অর্থাৎ ডিজিটাল ইমপ্লান্টের মাধ্যমে শরীরকে আরও নিখুঁত করার বিষয়ে এক বক্তব্য দিয়ে তিনি স্বতঃস্ফূর্তভাবে শরীরে প্রথম চিপ বসিয়েছিলেন।
তার মতে, চিকিৎসাবিদ্যার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এগুলো মোটেই বিপজ্জনক নয়। একটি চিপের মাধ্যমে তিনি অফিসের বন্ধ দরজার তালা খুলতে পারেন।
অন্য একটিতে রক্তের গ্রুপ, অঙ্গদানের অঙ্গীকারের মতো কিছু আপৎকালীন তথ্য রয়েছে। রাল্ফ বলেন, আমি আরও অগ্রসর হতে চাই। ডয়চে ভেলে।
বাংলানিউজসিএ/ঢাকা/ ১৯ জুন ২০১৯/ এমএম