Menu

প্রবাস বাংলা ভয়েস ডেস্ক :: নক্ষত্রের মৃত্যুদশায় কী কী হয়, তারই ছবি তুলে পাঠাল নাসার অবসারছেটরি টেলিস্কোপ। নক্ষত্রের মৃত্যুর সময় প্রচণ্ড বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণকে বলা হয় সুপারনোভা। এমন ভয়ানক বিস্ফোরণের ফলে সাধারণত দুটি ব্যাপারের সৃষ্টি হতে পারে। কৃষ্ণ গহ্বর বা নিউটন স্টার। দুটি ব্যাপারের কিছু বিশেষত্ব রয়েছে।

নিউটন স্টার বা নিউট্রন নক্ষত্রের ঘনত্ব হয় অপরিসীম। সেই ঘনত্ব এতটাই জমাট হয় যে একটি সুগার কিউবের আকারের নিউট্রন নক্ষত্রের ওজন ১০০ কোটি টনেরও বেশি হতে পারে।

নাসার এক্সরে টেলিস্কোপ যে নিউট্রন নক্ষত্রের ছবি তুলে পাঠিয়েছে সেটির ওজন পৃথিবীর মাউন্ট এভারেস্টের সমান। নক্ষত্রের মৃত্যুকালে বিস্ফোরণের ফলে যে আলোর ছটার সৃষ্টি হয়েছে তা অপূর্ব। এমন আলোর ছটার ছবি আমরা অনেকেই মোবাইলের ওয়ালপেপারে রাখতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেক সময়ই সেই ছবির উত্স সম্পর্কে জানা থাকে না।

ব্ল্যাক হোল-এর অভিকর্ষ বল হয় জোরদার। সেই শক্তি এতটাই হয় যে আলোও তা পেরিয়ে আসতে পারে না। অর্থাৎ, নিজের অতল গভীরে যেন ব্রক্ষ্মাণ্ডের সবই গিলে ফেলে কৃষ্ণ গহ্বর।

প্রবাস বাংলা ভয়েস/ঢাকা/ ২১ জানুয়ারি ২০২১ /এমএম