Menu

প্রবাস বাংলা ভয়েস ডেস্ক :: ২০২৩ সালের চেয়ে সংখ্যাটি সামান্য কম হলেও এটি বাস্তবে কমে যাওয়ার ইঙ্গিত নয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশে তথ্য সংগ্রহের ব্যবধানের কারণে এই পার্থক্য দেখা গেছে।প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি বছর হাজার হাজার নারী ও মেয়েশিশু ফেমিসাইডের শিকার হলেও পরিস্থিতির কোনো উন্নতির লক্ষণ নেই। ঘরই এখনো নারীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান, যেখানে হত্যার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।

বিশ্বের কোনো অঞ্চলই এই সমস্যা থেকে মুক্ত নয়। আফ্রিকায় সর্বোচ্চ সংখ্যক নারীনিধনের ঘটনা ঘটেছে, যা গত বছর প্রায় ২২ হাজার বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।‌‘ফেমিসাইড হঠাৎ ঘটে না। এটি সাধারণত নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণ, হুমকি ও হয়রানির মতো নির্যাতনের ধারাবাহিকতার শেষ পর্যায়,’ বলেন ইউএন উইমেনের নীতিবিভাগের পরিচালক সারা হেনড্রিকস।

তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তির উন্নয়ন নারীদের বিরুদ্ধে কিছু ধরনের সহিংসতা বাড়িয়ে দিয়েছে এবং নতুন ধরনের নিপীড়নের জন্ম দিয়েছে, যেমন অনুমতি ছাড়া ছবি ছড়িয়ে দেওয়া, ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ (ডক্সিং) এবং ডিপফেক ভিডিও।‘আমাদের এমন আইন কার্যকর করতে হবে যা নারী ও কন্যাশিশুর জীবনে অনলাইন ও অফলাইন উভয় ক্ষেত্রে সহিংসতার নানা রূপকে স্বীকৃতি দেয় এবং প্রাণঘাতী পর্যায়ে যাওয়ার আগেই অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনে,’ বলেন হেনড্রিকস।

প্রবাস বাংলা ভয়েস /ঢাকা/ ২৫ নভেম্বর  ২০২৫ /এমএম

 


Array